Information Technology


ওয়ার্ড ফাইলে পাসওয়ার্ড


খুব সহজেই ওয়ার্ড ফাইলে পাসওয়ার্ড দেওয়া সম্ভব। এ জন্য ফাইল সেভ করার সময় ঝধাব ধং-এ ক্লিক করে উইন্ডোর টুলস মেন্যু থেকে general options-এ ক্লিক করতে হবে। এবার Password to open এবংPassword to modify পাসওয়ার্ড টাইপ করে OK চাপতে হবে।

হার্ডডিস্কে যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় দেখা যায়, হার্ডডিস্কের মেমোরি পূর্ণ হয়ে আছে


হার্ডডিস্কে যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় দেখা যায়, হার্ডডিস্কের মেমোরি পূর্ণ হয়ে আছে রকম হলে মাই কম্পিউটারে ঢুকে Tools/folder option/view- গিয়ে Hide protected operating system files (recommended) থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন এবং show hidden files and folders অপশনটি নির্বাচিত করুন এখন যে ড্রাইভের জায়গা পূর্ণ হয়ে আছে, সেখানে গিয়ে দেখুন system volume information নামের একটি ফোল্ডার আছে ওই ফোল্ডারের ভেতরের সব ফাইল মুছে ফেলুন, ফোল্ডারটি মুছবেন না এভাবে প্রতিটি ড্রাইভে এই নামের ফোল্ডার পাবেন এবং এই ফোল্ডারটি খালি করবেন তাহলেই হার্ডডিস্কের জায়গা খালি হবে কাজ শেষ হলে Tools/ folder option/ view অপশনে গিয়ে Hide protected operating system files (recommended)- টিক চিহ্ন দিয়ে সিস্টেম ফাইলগুলো পুনরায় লুকিয়ে ফেলবেন


টেবিলকে বক্স আকারে প্রদর্শন



ওয়ার্ডে তৈরি টেবিলের লেখাগুলো ঠিক রেখে বক্স আকারে প্রদর্শন করা সম্ভব। এ জন্য টেবিলটি সিলেক্ট থাকা অবস্থায় মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Borders and shadings নির্বাচন করুন। এবার Borders ট্যাবটির নিচে Box আইকনটি সিলেক্ট করে OK চাপুন।


নড্রাইভের পটভূমিতে পছন্দের ছবি


উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে পেনড্রাইভ যে উইন্ডোতে খুলবে, আপনি চাইলে সেটার পটভূমিতে নিজের পছন্দমতো ছবি সাজিয়ে রাখতে পারেন। জন্য নোটপ্যাডে নিচের সংকেত হুবহু লিখতে হবে।

[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}

[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1

IconArea_Image= imagename
এখানে imagename- জায়গায় যে ছবি ব্যবহার করবেন তার নাম লিখুন, যেমন abc.jpg এবার এই নোটটি desktop.ini নামে সেভ করুন। এখন desktop.ini ফাইল এবং আপনার পটভূমির ছবিটি পেনড্রাইভে ঢোকান। এবার পেনড্রাইভ রিফ্রেশ করুন অথবা পেনড্রাইভ খুলে পুনরায় পিসিতে সংযোগ লাগালেই ব্যাকগ্রাউন্ডে আপনার ছবি দেখতে পারবেন।

নিরাপদে রাখুন পেনড্রাইভের ফাইল


অনেক সময় বিভিন্ন কারণে পেনড্রাইভে থাকা ফাইল বেশি নিরাপদভাবে সংরক্ষণ করতে হয়। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করতে ফাইল লুকিয়ে রাখার দরকার পড়ে। ইচ্ছা করলে আপনি পেনড্রাইভে রাখা সব ফাইল সাংকেতিক নম্বর (পাসওয়ার্ড) দিয়ে রাখতে পারেন।ফলে আপনার অজান্তে পেনড্রাইভের সংরক্ষিত ফাইল কেউ খুলতে পারবে না। এই কাজের জন্য আপনার লাগবেফোল্ডার প্রটেক্টরনামের একটি সফটওয়্যার।

সফটওয়্যারটি http://bit.ly/toYppM ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। মাত্র ৮৯৩ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি বহনযোগ্য (পোর্টেবল), ইনস্টলকরতে হবে না। এখন সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভে কপি করে নিয়ে যান। যেসব ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে চান, সেগুলো পেনড্রাইভে কপি করুন। এরপর পেনড্রাইভ থেকে ফোল্ডার প্রটেক্টর সফটওয়্যারটি চালু করে Password লেখা বক্সে আপনি নিজের ইচ্ছামতো একটি পাসওয়ার্ড দিন।রি-এন্টার বক্সে আবার পাসওয়ার্ডটি লিখুন। সব শেষে Protect- ক্লিক করুন। এখন দেখুন আপনার পেনড্রাইভে থাকা সব ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে সংরক্ষিত হয়েছে। শুধু আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ডটি লিখেফাইলগুলো খোলা যাবে।

ফাইলগুলো খুলতে পেনড্রাইভ থেকে ফোল্ডার প্রটেক্টর সফটওয়্যারটি চালু করুন। এরপর নির্ধারিত বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড লিখতে হবে। যদি পাসওয়ার্ড বহাল রাখতে চান তাহলে Temporary অপশন নির্বাচন করুন, আর যদি ফাইল/ফোল্ডারগুলো পাসওয়ার্ডের আওতামুক্ত রাখতে চান, তাহলে Complete অপশন নির্বাচন করুন এবং Unprotect অপশনে ক্লিক করুন।

 স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে যাবে

 সাধারণত উইন্ডোজের start/run- গিয়ে %temp%, temp, prefetch, recent ইত্যাদি অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে থাকি তবে উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারীরা ইচ্ছা করলে এক ক্লিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো মুছতে পারেন জন্য ডেস্কটপে ফাঁকা জায়গায় মাউস রেখে ডান ক্লিক দিয়ে new/ text document- গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন নিচের কোডটি নোটপ্যাডে হুবহু লিখুন অথবা কপি করুন:
cd\
COLOR 4A
ECHO DELETE ALL TEMP FILES
C:

CD %TEMP%
RMDIR /S /Q %TEMP%
CD C:\WINDOWS\TEMP
RMDIR /S /Q C:\WINDOWS\TEMP
CD C:\WINDOWS\Prefetch
RMDIR /S /Q C:\WINDOWS\Prefetch
CD %TEMP%
CD..
CD..
CD Recent
Del /s /q *.*
এখন File/ save as- গিয়ে cleanpc.bat নামের নোটপ্যাডটি সেভ করুন খেয়াল করুন, cleanpc নামের আলাদা একটি ফাইল ডেস্কটপে তৈরি হয়েছে ওই ফাইলে দুটি ক্লিক করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে যাবে 


ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই জিমেইল দেখা যাবে

www.google.com/support/installer/bin/ answer.pyকম্পিউটারে বসে ইন্টারনেটে কাজ করছেন। কোনো কারণে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বা ইন্টারনেটের গতি খুব কম। কিন্তু এখন আপনার জিমেইলে -মেইল এসেছে কি না তা দেখা জরুরি। কী করবেন? জিমেইলের অফলাইন মোড নামে একটি সুবিধা আছে, যেটা সক্রিয় রাখলে ইন্টারনেটে যুক্ত না থেকেও (অফলাইন) জিমেইল চেক করতে পারবেন। এটি সক্রিয় করতে?answer=126299 ঠিকানার ওয়েব পেইজ থেকে ২৪ মেগাবাইটের ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার গুগল ক্রোম বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন।যদি কম্পিউটারে গুগল ক্রোম ইনস্টল করা থাকে তবে এটা নামাতে হবে না।এখন https://chrome.google.com/webstore/detail/ejidjjhkpiempkbhmpbfngldlkglhimk ঠিকানায় গিয়ে ওপরে ডান পাশ থেকে জিমেইলে ঢুকুন (সাইন-ইন) তারপর ওপরে ডান পাশ থেকে Add to Chrome- ক্লিক করুন। ছোট একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করতে বললে ইনস্টল করুন। এখন ওপরে ডান পাশ থেকে Launch App- ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে Allow offline mail নির্বাচন করে Continue- ক্লিক করুন। এখন অফলাইন মোডে আপনার জিমেইলের ইনবক্স দেখতে পাবেন। এই পেইজটিই হলো অফলাইন মোডে জিমেইল।

সম্পূর্ণ জিমেইল অর্থা ইনবক্স, আউটবক্স, সেন্ট মেইল, ড্রাফটস, ক্যালেন্ডার, ডকস, স্প্রেডশিট ইত্যাদি দেখতে চাইলে বা সম্পাদনা করতে চাইলে ওপরে ডান পাশে Menu- ক্লিক করুন। কারও কাছে -মেইল পাঠাতে হলে Compose- ক্লিক করে মেইল লিখে Send- ক্লিক করলে আপনার -মেইলটি যাওয়ার জন্য রেডি হয়ে আউট বক্সে থেকে যাবে। যখনই আপনার ব্রাউজার ইন্টারনেট সংযোগ পাবে, সঙ্গে সঙ্গে মেইলটি চলে যাবে।

অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন


উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারের কারণে প্রচুর ইভেন্ট ফাইল তৈরি হয়। এই ফাইল জমে থাকার কারণে কম্পিউটারের গতি কমে যায়। এগুলো মুছতে My Computer- মাউস রেখে ডান বাটন ক্লিক করে Manage অপশনে ক্লিক করুন। এখন System Tools/Event Viewer/Application অপশন নির্বাচিত করুন। লক্ষ করুন, ডান পাশে অনেক Event-এর তালিকা দেখা যাচ্ছে। এই সবগুলো ফাইল মুছতে ওপরের মেনুবার থেকে Action/Clear All Events নির্বাচন করুন। এখন এই ফাইলগুলো সরাসরি মুছে ফেলতে No-তে ক্লিক করুন, Yes ক্লিক করলে ফাইলগুলোর ব্যাকআপ তৈরি হবে। একই নিয়মে System Tools/Event Viewer/Application- গিয়ে System Security ফাইল মুছে ফেলুন।

যাচাই করে নিন ইন্টারনেট সংযোগের গতি

ইন্টারনেট সংযোগে স্পিড কত পাচ্ছেন, ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (আইএসপি) প্রতিশ্রুত গতি দিচ্ছে কি না, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন। এখন পরীক্ষা করে দেখতে চান আপনার ইন্টারনেটের সত্যিকারের গতি। এটা আপনি খুব সহজেই করতে পারেন।

জন্য যেতে হবে www.speedtest.net ওয়েব ঠিকানায়। স্পিড টেস্ট ওয়েবসাইটে গিয়েবিগিন টেস্টট্যাবে ক্লিক করতে হবে। তাহলে ইন্টারনেট থেকে একটি ছোট্ট আকারের ফাইল ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। ফাইলটি ডাউনলোড হলেই ডাউনলোড স্পিড দেখাবে। এরপর ওই একই ফাইল সক্রিয়ভাবে আপলোড শুরু হবে। সেখান থেকেই মিলবে আপলোড স্পিড।

মনে রাখবেন, স্পিড দেখাবেমেগাবিট/সেকেন্ড’ (মেগাবাইট নয়। এক মেগাবাইট= আট মেগাবিট) স্পিড টেস্টের ফলাফলে কোনো ভুল হয়েছে মনে করলেটেস্ট অ্যাগেইনলিংকে ক্লিক করে আবার যাচাই করে দেখতে পারেন ইন্টারনেটের স্পিড। নিজের ইন্টারনেট সংযোগের স্পিডের সঙ্গে অন্য কোনো সার্ভারের স্পিড তুলনা করতে চাইলেকম্পেয়ার ইওর রেজাল্ট’- ক্লিক করলেই হবে।

এরপর নিজের ইন্টারনেট সংযোগকেরেটকরতেও পারবেন। সেই সঙ্গে নিজের আগের ফলাফলও তুলনা করে দেখতে পারবেন নতুন ফলাফলের সঙ্গে। তবে একটি কথা, ইন্টারনেটের স্পিডের সঠিক ফলাফল পাওয়ার জন্য স্পিড টেস্ট চলার সময় ওয়েব ব্রাউজিং, ডাউনলোড বা অন্য কিছু আপডেট করা থেকে বিরত থাকুন।
আপনি চাইলে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটেস্পিড টেস্টগ্যাজেট যুক্ত করতে পারেন www.speedtest.net/mini.php লিংক থেকে। তাহলে আপনার সাইটের ভিজিটররা আপনার সাইট থেকেই সেবা পাবে। স্পিড টেস্টের যাবতীয় সেবা একেবারেই বিনা মূল্যে পাওয়া যায়।

মেইল এলে ব্রাউজারই আপনাকে জানিয়ে দেবে


জনপ্রিয় ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের সাহায্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি জানতে পারবেন আপনার নতুন কোনো -মেইল এসেছে কি না। জন্য আপনারওয়েব মেইল নটিফায়ারনামের একটি অ্যাডঅন লাগবে, https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/4490 থেকে নামিয়ে নিন। এখন ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। খেয়াল করুন, সবার নিচে ডান পাশে মেইলের একটি আইকন এসেছে। আইকনে ক্লিক করে Preference অপশনে যান। ড্রপডাউন মেনুতে google, yahoo, hotmail-এর নাম রয়েছে। এখন Username Password বসিয়ে আপনার সব অ্যাকাউন্ট একে একে add করে নিন। এর পর থেকে নতুন মেইল এলে নিচের আইকনে সংকেত দেখাবে

ইলাস্ট্রেটরে আর্টবোর্ডের মধ্যে পেস্ট

ইলাস্ট্রেটর সিএস ৫-এ কপি কিংবা কাট করা কোনো অবজেক্ট সরাসরি আর্টবোর্ডের মধ্যে স্থাপন করা সম্ভব। এ জন্য কিবোর্ডে Ctrl+ Shit + Alt + V চাপতে হবে।

প্রিন্টারের কালি বাঁচান

প্রিন্ট করার সময় চাইলে কম্পিউটার প্রিন্টারের কালি বাঁচানো যায়। প্রিন্টারের কালিসাশ্রয় করার দুটি কৌশলআপনি প্রয়োগ করতে পারেন।

সাদাকালো গ্রেস্কেল মোড

প্রিন্টারে যদি সাদাকালো এবং রঙিন দুই ধরনের কার্ট্রিজই ব্যবহার করা হয়, তাহলে লেখার ফাইল প্রিন্ট করার সময় এটি Black & White/Grayscale মোড নির্ধারণ করে নিন। করে রাখুন। কিছু কিছু রঙিন কার্ট্রিজ আছে যেগুলো কালো রঙে ছাপার সময়ও বিভিন্ন রঙিন কালিকে একসঙ্গে মিশিয়ে কালো রং তৈরি করে। কাজেই প্রিন্টার সেটিংকে Black & White- রাখলে রঙিন কার্ট্রিজের ব্যবহার ন্যূনতম একটি মাত্রায় সীমিত থাকবে। রঙিন কার্ট্রিজের দাম সাদাকালোর চেয়ে বেশি। প্রিন্টারকে সাদাকালো মোডে সেট করতে চাইলে Printing Preferences- গিয়ে Black & White/Print to Grayscale নির্বাচন করে OK করুন। রঙিন ফাইলছাপার জন্য Color নির্বাচন করুন।
ডিভিডি থেকে ফাইল কপি সহজেই

নানা প্রয়োজনে অনেক সময় আমরা ডিভিডি থেকে ফাইল কপি করে থাকি। অনেক সময় কিছু কিছু ডিভিডি ডিস্ক থেকে ফাইল কপি করা সম্ভব হয় না। ফাইল কপি করতে গেলে This DVD is copyight potected লেখা বার্তা আসে। এর কারণ ওই ডিভিডিটি Content Scamble System (CSS) সিস্টেমে তৈরি করা হয়েছে। ফলে এনক্রিপটেড ডিভিডির ফাইল কপি করতে হলে তা ডিক্রিপ্ট করতে হবে। ডিভিডি ডিক্রিপ্ট করার জন্য সফটওয়্যার লাগবে।

ডিভিডি ডিক্রিপ্ট করার জন্য ‘‘DVD43’’ সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। বিনা মূল্যে ব্যবহারযোগ্য এই সফটওয়্যারটি http://dvd43.com ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর সফটওয়্যারটি পিসিতে ইনস্টল করুন। এখন পিসি রিস্টার্ট করুন।

খেয়াল করুন টাস্কবারে ডানে সবার নিচে একটি হলুদ আইকন এসেছে। এরপর আপনি যদি কোনো কপিরাইট প্রটেক্টেড ডিভিডি পিসিতে প্রবেশ করান, তাহলে টাস্কবারে থাকা হলুদ আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে। এতে আপনি সহজেই ওই ডিভিডি থেকে সহজেই ফাইল কপি করতে পারবেন

এমএসওয়ার্ডে টেবিলের জন্য ক্যাপশন


ওয়ার্ডে টেবিল তৈরির পর খুব সহজেই ক্যাপশন দেওয়া সম্ভব। এ জন্য প্রথমে টেবিল সিলেক্ট করতে হবে। এবার মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Caption সিলেক্ট করতে হবে।

মাদারবোর্ডের ড্রাইভার হারিয়েছেন?

সাধারণত কম্পিউটার কেনার সময় কম্পিউটারের সঙ্গে মাদারবোর্ডের একটি ড্রাইভার সফটওয়্যার সিডিতে ভরে দেওয়া হয়। কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার পর মাদারবোর্ডের সিডি ইনস্টল করতে হয়, তাহলে সাউন্ড, গ্রাফিক্স ইত্যাদি আসে। কিন্তু মাদারবোর্ডের সিডি যদি হারিয়ে যায়, তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। মাঝেমধ্যে একই কোম্পানির অন্য কোনো মাদার বোর্ডের সিডি থেকে আলাদাভাবে সাউন্ড, গ্রাফিক্স ইত্যাদি সফটওয়ার(ড্রাইভার) ইনস্টল করলে তখন সাউন্ড, গ্রাফিক্স ইত্যাদি আসে, তবে তা সব মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে নয়। মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে ফেলেছেন বা মাদারবোর্ডের নাম, মডেল নম্বর, সিরিয়াল নম্বর ভুলে গেছেন? তাহলে প্রথমে Start থেকে Run- ক্লিক করুন। তারপর Run- WMIC লিখে Ok তে ক্লিক করুন। প্রথমবারের মতো এই অপশনটি রান করলে লেখা আসবে, এটি ইনস্টল হচ্ছে। ইনস্টল হওয়ার পর Command Prompt-টিতে লেখা আসবে wmic:root\cli> এখন মাদারবোর্ডের তথ্যের জন্য baseboard লিখে কিবোর্ড থেকে এন্টার চাপুন। তাহলে আপনার কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সিডির মডেল নম্বর, সিরিয়ার নম্বর ইত্যাদি জানতে পারবেন। এখন ওই মাদারবোর্ডের নাম এবং মডেল নম্বর লিখে গুগলে সার্চ দিলেই সেই মাদারবোর্ডের সফটওয়ার পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। নিচে কয়েকটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো, যেখানে মাদারবোর্ডের সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
www.driversdown.com
www.driverfiles.net
www.driverskit.com
http://download.cnet.com/windows/drivers
http://downloadcenter.intel.com

এই সাইটগুলোতে ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, নোটবুক ইত্যাদি সবকিছুরই সফটওয়্যার পেতে পারেন।



দ্রত ওয়েবপেইজ রিলোড



ওয়েবপেইজ ব্যবহারের সময় হালনাগাদ তথ্যের প্রয়োজনে মাঝেমধ্যে রিলোড করতে হয়। ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা শর্টকাট কি ব্যবহার করে এ সুবিধা পাবেন। এ জন্য কিবোর্ডে Ctrl + R বা F5 চাপতে হবে

বিভিন্ন সাইটের লিংক আমরা


নানা কারণে আমরা বিভিন্ন সাইটের লিংক আমরা বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে থাকি । মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করে ইচ্ছে করলে অতি সহজেই যেকোনো ওয়েব পেইজের লিংক অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন। এ জন্য আপনার লাগবে ‘অ্যাড দিস’ নামের একটি অ্যাড-অনস প্রোগ্রাম। এই অ্যাড-অনসটি
http://addons.mozilla.org/en-US/firefox/ addon/4076/ ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এর পর ব্রাউজার রিস্টার্ট দিন। এখন আপনার কাঙ্খিত ওয়েবপেইজে গিয়ে মাউসের ডান ক্লিক করে Add this অপশনে গেলেই ফেসবুক,ু টুইটার, গুগল বাজ, ব্লগারসহ জনপ্রিয় বিভিন্ন সাইটের ঠিকানা তালিকা পাওয়া যাবে, এখান থেকে সহজেই যেকোন লিংক সরাসরি শেয়ার করতে পাবেন। সরাসরি ইমেইলের মাধ্যমে শেয়ার করার ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়াও পছন্দের ওয়েবপেজটি সরাসরি প্রিন্ট করে বের করতে পারবেন। কোন কোন সাইটে আপনি শেয়ার করতে পারবেন তার তালিকা দেখতে tools/addon/addthis/option অপশনে যান।
 

  একই পেইজে একাধিক স্লাইডের প্রিন্ট




পাওয়ার পয়েন্ট ২০১০-এ একই পেইজে একাধিক স্লাইডের প্রিন্ট করা সম্ভব। এ জন্য ফাইল মেন্যু থেকে Print অপশনের ডান প্যানেলে settings-এ যান। এবার Full page slides মেন্যুতে ক্লিক করে একটি পেইজে যত স্লাইড প্রিন্ট করতে চান তা নির্ধারণ করে Print বাটনে ক্লিক করুন।

ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার (ব্রাউজার) ফায়ারফক্সে নানা কারণে আমরা হালনাগাদ করে থাকি


ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার (ব্রাউজার) ফায়ারফক্সে নানা কারণে আমরা হালনাগাদ করে থাকি কিন্তু হালনাগাদ করার ফলে অনেক সময় পুরোনো ব্রাউজারের কিছু কিছু অ্যাড-অনস নিষ্ক্রিয় থাকেকম্প্যাবিলিটি রিপোর্টারনামের একটি অ্যাড-অনসের সাহায্যে ইচ্ছে করলে আপনি ব্যবহারের অনুপযোগী অ্যাড-অনস নতুন ব্রাউজারে ব্যবহার করতে পারেন
জন্য প্রথমে অ্যাড-অনসটি https:// addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/add-on-compatibility-reporter ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড) এরপর ফায়ারফক্স আবার চালু (রিস্টার্ট) করুন এখন আপডেট করা ফায়ারফক্সে পুরোনো ব্রাউজারের যেকোনো অ্যাড-অনস ব্যবহার করা যাবে

1 comment:

  1. Nice post,
    ফৌজদারী কার্যবিধি ও দন্ডবিধি আইন সম্পর্কে ভাল ভাবে বাংলাই জানতে হলে হলে নিচের সাইটে জান।
    ফৌজদারী কার্যবিধি
    দন্ডবিধি

    ReplyDelete